আষাঢ়ের তৃতীয় দিনে দিনমান ধূসর মেঘের বিষণ্নতা। কবির ভাষায়, ‘আসে বৃষ্টির সুবাস বাতাস বেয়ে’। কখনও ঝিরিঝিরি, কখনো বা ঝরেছে ঝুম বৃষ্টি। কর্মজীবী মানুষের বেড়েছে দুর্ভোগ।
আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান মঙ্গলবার জানিয়েছেন, মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হওয়ায় সারাদেশে বৃষ্টিপাত বেড়েছে।
তিনি বলেন, ‘আগামী রোববার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর ধীরে ধীরে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে বলা হয়, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো অথবা হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
সেইসঙ্গে সারাদেশের কোথাও কোথাও হতে পারে মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত।
এছাড়া সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে বলেও বুলেটিনে জানানো হয়।
আবহাওয়া অফিস বর্ধিত পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে জানিয়েছে, বুধবার থেকে শনিবার দেশের সবক’টি বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে। একই সাথে বিদ্যুৎ চমকানো অথবা হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
এ সময় দেশের আটটি বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।