দেশের শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এর পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। এদিন সব ভোটারের অংশগ্রহণের মাধ্যমে এফবিসিসিআই এর ২০২৫-২০২৬ ও ২০২৬-২০২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি, সিনিয়র সহ-সভাপতি, সহ-সভাপতি এবং পরিচালক নির্বাচিত হবে।
বুধবার এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচননের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন বোর্ড।
বাণিজ্য সংগঠন আইন ২০২২ এবং সর্বশেষ প্রণীত বাণিজ্য সংগঠন বিধিমালা ২০২৫ অনুসরণ করে এফবিসিসিআই এর পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন পরিচালিত হবে।
এ বিধিমালায় এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদের আকার ৮০ থেকে কমিয়ে ৪৬ জনে নামিয়ে আনা হয়েছে। এদের মধ্যে একজন সভাপতি, একজন সিনিয়র সহ-সভাপতি, দুইজন সহ-সভাপতি থাকবেন।
তফসিল অনুযায়ী, ২ জুলাই বিকাল ৫টার মধ্যে সদস্যভুক্ত সব চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনকে এফবিসিসিআইয়ের সাধারণ পরিষদের জন্য মনোনীত প্রতিনিধিদের তালিকা পাঠাতে হবে। একই সঙ্গে ১৮ জুলাই প্রাথমিক ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৬ জুলাই।
৮ আগস্ট সভাপতি, সিনিয়র সহ-সভাপতি, সহ-সভাপতি ও পরিচালক পদের জন্য প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হবে । তথ্য যাচাই, বাছাই ও বিশ্লেষণ শেষে ১৪ আগস্ট নির্বাচন বোর্ড এসব পদের প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে।
প্রার্থী নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে চাইলে ১৬ আগস্ট দুপুর ২টার মধ্যে এ বিষয়ে নির্বাচন বোর্ডকে অবহিত করতে হবে। ওই দিনই এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন বোর্ড।
২০২৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এফবিসিসিআইয়ের আগের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেয় ও পরবর্তী নির্বাচিত পর্ষদ দায়িত্ব নেওয়ার আগ পর্যন্ত সংগঠনটি পরিচালনার জন্য একজন প্রশাসক নিয়োগ দেয়।